হজরে আসওয়াদ নিয়ে নাস্তিকদের বিভ্রান্তি।
════❖❖════ ✏ইমরান বিন বদরী
আমাদের মুসলিম সমাজে `হজরে আসওয়াদ' সম্পর্কে জানেনা এমন লোক খুব কমই পাওয়া যাবে,তার পরেও এ পবিত্র পাথরটি সম্পর্কে সমান্য একটু লেখলাম যাতে আমার কোন ঈমানী ভাই নাস্তিকদের কথায় বিভ্রান্ত না হয়।কারণ কিছুদিন পূর্বে একটি লেখা দেখলাম যেখানে এ পবিত্র পাথরটিকে হিন্দুদের প্রতিমাপুজার সাথে তুলনা করেছে (নাউযূবিল্লাহ) যা পড়লে আমার সাধারণ মুসলমান ভাইয়েরা বিভ্রান্তিতে পড়ার সম্ভাবনা রয়েছে।আসুন এ পবিত্র পাথরটি সম্পর্কে কিছুটা অবগত হই।'হজরে আসওয়াদ' আরবিতে الحجر الأسود কালো রঙের প্রাচীন পাথর যা পবিত্র কাবা'র দক্ষিণ-পূর্ব কোণে অবস্থিত।এটি হজের সময় তাওয়াফ (কাবার সাত চক্কর) শুরুর স্থান হিসাবে নির্দেশিত হয়।এ পাথরটি নিয়ে অনেক ঘটনা রয়েছে।এটি প্রাগৈতিহাসিক ইসলামি নিদর্শন এবং মূল্যবান বরকতময় উপকরণ।ইসলামের পূর্বেও এ পাথরটি কুরাইশদের কাছে মর্যাদাপূর্ণ পাথর হিসেবে পরিচিত।ইসলামী সমাজে এ পাথরটিকে সম্মান দেখানো নিয়ে নাস্তিকরা এটাকে কাবার ৩৬০ মুর্তির অন্যতম একটি মুর্তি ভেবে এটাকে প্রতিমাপূজার সাথে তুলনা করে যাচ্ছে।একজন নাস্তিক যার কাছে ধর্মের কোন মূল্যায়ন নেই সে কিভাবে বুঝবে কিতাবী ধর্মের মূল উৎস কোথায়।এ পাথরটি কোন মূর্তি নয় এটি জান্নাতী একটি পাথর হযরত আদম (আঃ) থেকে নূহ (আঃ) হয়ে একত্ববাদের নবী হযরত ইব্রাহীম (আঃ) পর্যন্ত বিভিন্ন ভাবে পৌঁছিয়েছেন আল্লাহপাক রব্বুল আলামীন।হযরত ইব্রাহীম (আঃ) কতৃক পবিত্র কাবা শরীফ নির্মান থেকে ইসলামের পূর্বে মক্কায় কাবা শরীফ পুনঃনির্মান পর্যন্ত এই পাথর এবং মকামে ইব্রাহীম সেখানেই ছিল।
══ হযরত ইবনু আব্বাস রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু হতে বর্ণিত আছে,তিনি বলেন-
قَالَ رَسُولُ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم نَزَلَ الْحَجَرُ الأَسْوَدُ مِنَ الْجَنَّةِ وَهُوَ أَشَدُّ بَيَاضًا مِنَ اللَّبَنِ فَسَوَّدَتْهُ خَطَايَا بَنِي آدَمَ
রসূলুল্লাহ সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ জান্নাত হতে হজরে আসওয়াদ অবতীর্ণ হয়েছিল দুধ হতেও বেশি সাদা অবস্থায়।কিন্তু এটিকে আদম সন্তানের গুনাহ এমন কালো করে দিয়েছে।(মিশকাত ২৫৭৭/সূনান আত তিরমিজী)
════❖❖════ ✏ইমরান বিন বদরী
আমাদের মুসলিম সমাজে `হজরে আসওয়াদ' সম্পর্কে জানেনা এমন লোক খুব কমই পাওয়া যাবে,তার পরেও এ পবিত্র পাথরটি সম্পর্কে সমান্য একটু লেখলাম যাতে আমার কোন ঈমানী ভাই নাস্তিকদের কথায় বিভ্রান্ত না হয়।কারণ কিছুদিন পূর্বে একটি লেখা দেখলাম যেখানে এ পবিত্র পাথরটিকে হিন্দুদের প্রতিমাপুজার সাথে তুলনা করেছে (নাউযূবিল্লাহ) যা পড়লে আমার সাধারণ মুসলমান ভাইয়েরা বিভ্রান্তিতে পড়ার সম্ভাবনা রয়েছে।আসুন এ পবিত্র পাথরটি সম্পর্কে কিছুটা অবগত হই।'হজরে আসওয়াদ' আরবিতে الحجر الأسود কালো রঙের প্রাচীন পাথর যা পবিত্র কাবা'র দক্ষিণ-পূর্ব কোণে অবস্থিত।এটি হজের সময় তাওয়াফ (কাবার সাত চক্কর) শুরুর স্থান হিসাবে নির্দেশিত হয়।এ পাথরটি নিয়ে অনেক ঘটনা রয়েছে।এটি প্রাগৈতিহাসিক ইসলামি নিদর্শন এবং মূল্যবান বরকতময় উপকরণ।ইসলামের পূর্বেও এ পাথরটি কুরাইশদের কাছে মর্যাদাপূর্ণ পাথর হিসেবে পরিচিত।ইসলামী সমাজে এ পাথরটিকে সম্মান দেখানো নিয়ে নাস্তিকরা এটাকে কাবার ৩৬০ মুর্তির অন্যতম একটি মুর্তি ভেবে এটাকে প্রতিমাপূজার সাথে তুলনা করে যাচ্ছে।একজন নাস্তিক যার কাছে ধর্মের কোন মূল্যায়ন নেই সে কিভাবে বুঝবে কিতাবী ধর্মের মূল উৎস কোথায়।এ পাথরটি কোন মূর্তি নয় এটি জান্নাতী একটি পাথর হযরত আদম (আঃ) থেকে নূহ (আঃ) হয়ে একত্ববাদের নবী হযরত ইব্রাহীম (আঃ) পর্যন্ত বিভিন্ন ভাবে পৌঁছিয়েছেন আল্লাহপাক রব্বুল আলামীন।হযরত ইব্রাহীম (আঃ) কতৃক পবিত্র কাবা শরীফ নির্মান থেকে ইসলামের পূর্বে মক্কায় কাবা শরীফ পুনঃনির্মান পর্যন্ত এই পাথর এবং মকামে ইব্রাহীম সেখানেই ছিল।
══ হযরত ইবনু আব্বাস রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু হতে বর্ণিত আছে,তিনি বলেন-
قَالَ رَسُولُ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم نَزَلَ الْحَجَرُ الأَسْوَدُ مِنَ الْجَنَّةِ وَهُوَ أَشَدُّ بَيَاضًا مِنَ اللَّبَنِ فَسَوَّدَتْهُ خَطَايَا بَنِي آدَمَ
রসূলুল্লাহ সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ জান্নাত হতে হজরে আসওয়াদ অবতীর্ণ হয়েছিল দুধ হতেও বেশি সাদা অবস্থায়।কিন্তু এটিকে আদম সন্তানের গুনাহ এমন কালো করে দিয়েছে।(মিশকাত ২৫৭৭/সূনান আত তিরমিজী)
❖ হজরে আসওয়াদ প্রতিস্থাপন নিয়ে সৃষ্ট বিবাদ নিরসন।
কাবা শরীফ পুনঃনির্মাণের সময় নবী করীম সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর দুনিয়াবী বয়স ছিল ৩৫ বছর।হজরে আসওয়াদ স্থাপনের বিষয়ে সৃষ্ট বিবাদ নিরসন কল্পে একটি সিদ্ধান্ত সর্বসম্মতিক্রমে গৃহিত হয় যে,আগামীকাল যে ব্যক্তি সর্বপ্রথম কাবা ঘরের দরজা দিয়ে প্রবেশ করবে সেই এ ব্যাপারে ফয়সালা পেশ করবে।তার ফয়সালাকে সকলে খোদায়ী ফয়সালা হিসেবে মেনে নিবে।আল্লাহ তাআলার কুদরতে পরের দিন সর্বপ্রথম নবী করীম সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম প্রবেশ করতে দেখে সকলে সমবেত কণ্ঠে বলে উঠল এই যে আমাদের প্রিয় ‘আল আমীন’!আমরা সকলে তার প্রতি সন্তুষ্ট।তিনি একটি চাদর বিছিয়ে স্বহস্তে পাথরটি চাদরের উপর রেখে দিলেন।এরপর প্রত্যেক গোত্রের প্রতিনিধিকে বললেন,তারা যেন প্রত্যেকে চাদরের এক প্রান্ত ধরে পাথরটি দেয়ালের কাছে নিয়ে যায়।তারা যখন নিয়ে গেল তখন নবী করীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম স্বহস্তে পাথরটি উঠিয়ে যথাস্থানে স্থাপন করলেন।(বিদায়া ওয়ান নিহায়া)
কাবা শরীফ পুনঃনির্মাণের সময় নবী করীম সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর দুনিয়াবী বয়স ছিল ৩৫ বছর।হজরে আসওয়াদ স্থাপনের বিষয়ে সৃষ্ট বিবাদ নিরসন কল্পে একটি সিদ্ধান্ত সর্বসম্মতিক্রমে গৃহিত হয় যে,আগামীকাল যে ব্যক্তি সর্বপ্রথম কাবা ঘরের দরজা দিয়ে প্রবেশ করবে সেই এ ব্যাপারে ফয়সালা পেশ করবে।তার ফয়সালাকে সকলে খোদায়ী ফয়সালা হিসেবে মেনে নিবে।আল্লাহ তাআলার কুদরতে পরের দিন সর্বপ্রথম নবী করীম সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম প্রবেশ করতে দেখে সকলে সমবেত কণ্ঠে বলে উঠল এই যে আমাদের প্রিয় ‘আল আমীন’!আমরা সকলে তার প্রতি সন্তুষ্ট।তিনি একটি চাদর বিছিয়ে স্বহস্তে পাথরটি চাদরের উপর রেখে দিলেন।এরপর প্রত্যেক গোত্রের প্রতিনিধিকে বললেন,তারা যেন প্রত্যেকে চাদরের এক প্রান্ত ধরে পাথরটি দেয়ালের কাছে নিয়ে যায়।তারা যখন নিয়ে গেল তখন নবী করীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম স্বহস্তে পাথরটি উঠিয়ে যথাস্থানে স্থাপন করলেন।(বিদায়া ওয়ান নিহায়া)
❖ সারা বিশ্বের ধর্মপ্রাণ মুসলমান নর-নারীর কাছে হজের সময় হজরে আসওয়াদ বা কালো পাথর অত্যন্ত মূল্যবান।প্রতিবছর হজের সময় হাজিদের অন্যতম কাজ আল্লাহর প্রেমে ব্যাকুল হয়ে পবিত্র কাবাঘর জিয়ারত ও তাওয়াফ করা।‘বায়তুল্লাহ’প্রদক্ষিণের সময় হজরে আসওয়াদ স্পর্শ করা ও চুম্বন করা সুন্নত।
══ হযরত জাবির রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু হতে বর্ণিত আছে,তিনি বলেন-
لَمَّا قَدِمَ النَّبِيُّ صلى الله عليه وسلم مَكَّةَ دَخَلَ الْمَسْجِدَ فَاسْتَلَمَ الْحَجَرَ
মক্কায় পৌছার পর রসূলুল্লাহ সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম মসজিদুল হারামে প্রবেশ করেন এবং হজরে আসওয়াদ চুম্বন করেন।(তিরমিজী ৮৫৬/ইবনু মা-জাহ ৩০৭৪)
══ হযরত আবিস ইবনু রবীআ (রাহঃ) হতে বর্ণিত আছে,তিনি বলেন-
رَأَيْتُ عُمَرَ بْنَ الْخَطَّابِ يُقَبِّلُ الْحَجَرَ وَيَقُولُ إِنِّي أُقَبِّلُكَ وَأَعْلَمُ أَنَّكَ حَجَرٌ وَلَوْلاَ أَنِّي رَأَيْتُ رَسُولَ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم يُقَبِّلُكَ لَمْ أُقَبِّلْكَ
উমর ইবনুল খাত্তাব রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুকে আমি হাজরে আসওয়াদে চুমা দিতে দেখেছি এবং তিনি তখন বলছিলেনঃ আমি তোমাকে চুমা দিচ্ছি অথচ আমি জানি তুমি শুধুই একটি পাথর।আমি রসূলুল্লাহ সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকে যদি তোমাকে চুমা দিতে না দেখতাম তাহলে আমি তোমাকে চুমা দিতাম না।(ইবনু মা-জাহ ২৯৪৩)
সাইয়্যিদুল মুরসালীন নবী করীম সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম প্রায়শঃই হজরে আসওয়াদকে চুম্বন করতেন।সুতরাং উক্ত কাজটি মূর্তিপুজা তো নয়ই বরং সুন্নতে রসূল সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম।
══ হাদীস শরীফে এসেছে,হযরত ইবনু আব্বাস রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু হতে বর্ণিত আছে,তিনি বলেন-
قَالَ رَسُولُ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم فِي الْحَجَرِ " وَاللَّهِ لَيَبْعَثَنَّهُ اللَّهُ يَوْمَ الْقِيَامَةِ لَهُ عَيْنَانِ يُبْصِرُ بِهِمَا وَلِسَانٌ يَنْطِقُ بِهِ يَشْهَدُ عَلَى مَنِ اسْتَلَمَهُ بِحَقٍّ
রসূলুল্লাহ সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম হজরে আসওয়াদ প্রসঙ্গে বলেছেনঃ আল্লাহর শপথ! এই পাথরকে আল্লাহ তা'আলা কিয়ামতের দিন এমন অবস্থায় উঠাবেন যে,এর দুটি চোখ থাকবে যা দিয়ে সে দেখবে এবং একটি জিহবা থাকবে যা দিয়ে সে কথা বলবে।যে লোক সত্য হৃদয়ে একে পর্শ করবে তার সম্বন্ধে এই পাথর আল্লাহ্ তা'আলার নিকটে সাক্ষ্য দিবে।(মিশকাত ২৫৭৮) সুবহান আল্লাহ!
❖ আর লম্বা করবোনা। আল্লাহ আমাদের সবাইকে এ পবিত্র বেহেশতি পাথরকে জীবনে একবার অন্তত চুমু দেয়ার তৌফিক দান করুক। আমীন।লেখাতে ভুল হলে ক্ষমার দৃষ্টিতে দেখবেন আর কেউ কপি করলে অধমের নামটি রাখবেন যাতে গোনাহগারের জন্য কারো ইচ্ছে হলে দোয়া করতে পারে।
══ হযরত জাবির রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু হতে বর্ণিত আছে,তিনি বলেন-
لَمَّا قَدِمَ النَّبِيُّ صلى الله عليه وسلم مَكَّةَ دَخَلَ الْمَسْجِدَ فَاسْتَلَمَ الْحَجَرَ
মক্কায় পৌছার পর রসূলুল্লাহ সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম মসজিদুল হারামে প্রবেশ করেন এবং হজরে আসওয়াদ চুম্বন করেন।(তিরমিজী ৮৫৬/ইবনু মা-জাহ ৩০৭৪)
══ হযরত আবিস ইবনু রবীআ (রাহঃ) হতে বর্ণিত আছে,তিনি বলেন-
رَأَيْتُ عُمَرَ بْنَ الْخَطَّابِ يُقَبِّلُ الْحَجَرَ وَيَقُولُ إِنِّي أُقَبِّلُكَ وَأَعْلَمُ أَنَّكَ حَجَرٌ وَلَوْلاَ أَنِّي رَأَيْتُ رَسُولَ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم يُقَبِّلُكَ لَمْ أُقَبِّلْكَ
উমর ইবনুল খাত্তাব রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুকে আমি হাজরে আসওয়াদে চুমা দিতে দেখেছি এবং তিনি তখন বলছিলেনঃ আমি তোমাকে চুমা দিচ্ছি অথচ আমি জানি তুমি শুধুই একটি পাথর।আমি রসূলুল্লাহ সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকে যদি তোমাকে চুমা দিতে না দেখতাম তাহলে আমি তোমাকে চুমা দিতাম না।(ইবনু মা-জাহ ২৯৪৩)
সাইয়্যিদুল মুরসালীন নবী করীম সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম প্রায়শঃই হজরে আসওয়াদকে চুম্বন করতেন।সুতরাং উক্ত কাজটি মূর্তিপুজা তো নয়ই বরং সুন্নতে রসূল সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম।
══ হাদীস শরীফে এসেছে,হযরত ইবনু আব্বাস রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু হতে বর্ণিত আছে,তিনি বলেন-
قَالَ رَسُولُ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم فِي الْحَجَرِ " وَاللَّهِ لَيَبْعَثَنَّهُ اللَّهُ يَوْمَ الْقِيَامَةِ لَهُ عَيْنَانِ يُبْصِرُ بِهِمَا وَلِسَانٌ يَنْطِقُ بِهِ يَشْهَدُ عَلَى مَنِ اسْتَلَمَهُ بِحَقٍّ
রসূলুল্লাহ সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম হজরে আসওয়াদ প্রসঙ্গে বলেছেনঃ আল্লাহর শপথ! এই পাথরকে আল্লাহ তা'আলা কিয়ামতের দিন এমন অবস্থায় উঠাবেন যে,এর দুটি চোখ থাকবে যা দিয়ে সে দেখবে এবং একটি জিহবা থাকবে যা দিয়ে সে কথা বলবে।যে লোক সত্য হৃদয়ে একে পর্শ করবে তার সম্বন্ধে এই পাথর আল্লাহ্ তা'আলার নিকটে সাক্ষ্য দিবে।(মিশকাত ২৫৭৮) সুবহান আল্লাহ!
❖ আর লম্বা করবোনা। আল্লাহ আমাদের সবাইকে এ পবিত্র বেহেশতি পাথরকে জীবনে একবার অন্তত চুমু দেয়ার তৌফিক দান করুক। আমীন।লেখাতে ভুল হলে ক্ষমার দৃষ্টিতে দেখবেন আর কেউ কপি করলে অধমের নামটি রাখবেন যাতে গোনাহগারের জন্য কারো ইচ্ছে হলে দোয়া করতে পারে।